দক্ষিণ কলকাতার ৩ লেক টেম্পল রোডের তিনতলা বাড়িটির ফ্ল্যাটে এক সময় সপরিবার বাস করেছেন গুরু-শিষ্য—সত্যজিৎ রায় ও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। বাংলা সিনেমার দুই কৃতীর স্মৃতিধন্য সেই বাড়িই এখন হাত বদলে চলে গেছে করপোরেট সংস্থার হাতে। ঐতিহাসিক বাড়িটির বর্তমান অবস্থা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম
কিংবদন্তি পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের কলমে সৃষ্ট ফেলুদার গল্পে বাঙালিরা বুঁদ হয়েছেন সব সময়। গল্পের শুরু থেকে ক্লাইম্যাক্স ফেলুদাপ্রেমীদের মুখস্থ। তাই বড় পর্দায় ফেলুদা এলেই সিনেমাপ্রেমীদের একটা বড় অংশের মনে হয়, সিনেমা হল অবধি পৌঁছাতেই হবে। সুরিন্দর ফিল্মসের প্রযোজনায় পরিচালক সন্দীপ রায় এবার তৈরি করেছেন টাল
সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে ‘প্রিয় সত্যজিৎ’ নামের সিনেমা বানিয়েছেন প্রসূন রহমান। বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হয়েছে সিনেমাটি। এবার দর্শকদের দেখার পালা। তবে প্রেক্ষাগৃহে নয়, ওটিটি প্ল্যাটফরমে মুক্তি পাবে প্রিয় সত্যজিৎ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্মাতা প্রসূন।
সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে তাঁকে ট্রিবিউট করে ‘প্রিয় সত্যজিৎ’ নামের সিনেমা বানিয়েছেন প্রসূন রহমান। বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হওয়া সিনেমাটি দেশে মুক্তির অপেক্ষায় আছে। তার আগেই নতুন সিনেমার ঘোষণা দিলেন প্রসূন রহমান। নাম ‘শেকড়’। গতকাল সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিনে রাজ
‘পথের পাঁচালী’ সিনেমার শুটিং হয়েছিল আড়াই বছর ধরে। এই দীর্ঘ সময়ে রোজ যে শুটিং হয়েছে, তা নয়। তখনো সত্যজিৎ রায় বিজ্ঞাপনী প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। অধিকাংশ শুটিং হতো ছুটির দিনে বা অফিস থেকে ছুটি নিয়ে। এর সঙ্গে ছিল অর্থাভাব।
সত্যজিৎ রায় একাধারে ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, শিল্প নির্দেশক, সংগীত পরিচালক, সম্পাদক ও লেখক। চলচ্চিত্র পরিচালনায় তাঁর অসাধারণ নৈপুণ্য এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি বাংলা চলচ্চিত্রে একটি নতুন মাত্রা তৈরি করেছিল।
দিনটা ১৯৯২ সালের ৩০ মার্চ। বাংলাদেশ সময় তখন মধ্যরাত। বিশ্বের তাবড় সিনেশিল্পীরা উপস্থিত হন বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কারের মঞ্চে। গোলাপি, সুন্দর এক পোশাকে অস্কারের মঞ্চে ওঠেন হলিউডের ইতিহাসে অন্যতম কিংবদন্তি অভিনেত্রী অড্রে হেপবার্ন। ঘোষণা করেন সেই বছরের অস্কার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড।
সত্যজিৎ রায়ের ‘দুর্গা’, তাঁকে এভাবেই চেনেন সিনেমাপ্রেমীরা। ‘পথের পাঁচালী’ সিনেমার চরিত্রটির কথা উঠলেই মনে আসে অভিনেত্রী উমা দাশগুপ্তের সেই প্রাণোচ্ছল হাসি। যদিও বর্তমানে শোবিজ থেকে দূরে রয়েছেন তিনি। এর মাঝেই গতকাল শুক্রবার হঠাৎই খবর ছড়ায় উমা দাশগুপ্ত মারা গেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদের আয়োজনে আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘আমার ভাষার চলচ্চিত্র ১৪৩০ ’। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি প্রাঙ্গণে এ উৎসব চলবে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। উদ্বোধনী দিনে প্রদর্শিত হবে সদ্যপ্রয়াত অভিনেতা আহমেদ রুবেল অভিনীত চলচ্চিত্র ‘প্রিয় সত্যজিৎ’। প্রসূন রহমান পরিচালিত চলচ্চিত্রটির আজকের প্র
নির্মাতা মৃণাল সেনের বায়োপিক নির্মাণ করছেন কলকাতার গুণী পরিচালক সৃজিত মুখার্জি। ‘পদাতিক’ শিরোনামের সিনেমাটিতে মৃণাল সেনের নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। সিনেমাটিতে অভিনব চমক নিয়ে আসতে চলেছেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। নিজের পরের সিনেমা পদাতিক-এ ব্যবহার করতে চলেছেন
সত্যজিৎ রায় আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন হলিউড অভিনেতা এবং প্রযোজক মাইকেল ডগলাস। আসন্ন ৫৪ তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ভারতের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।
কিংবদন্তি নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের চিত্রগ্রাহক সৌমেন্দু রায় মারা গেছেন। বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ৯০ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, আজ বুধবার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের বাড়িতেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সত্যজিৎ ছাড়াও তিনি কাজ করেছেন তরুণ মজুমদার, তপন সিংহ, বুদ্ধদেব
বাংলা চলচ্চিত্রের অমূল্য সম্পদ সত্যজিৎ রায়ের ‘নায়ক: দ্য হিরো’। কয়েক দিন আগে এর স্বত্ব নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। এই সিনেমার চিত্রনাট্যের স্বত্ব দাবি করে প্রযোজনা সংস্থা আরডি বনশল। সেই নিয়ে আদলতে মুখোমুখি হয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এবং সত্যজিৎপুত্র সন্দীপ রায় ও প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হার্পার কলিন্স
এ বছরের মার্চে ১০০ বছর পূর্ণ হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিনের। এ উপলক্ষে ম্যাগাজিনটি গত ১০০ বছরের সেরা সিনেমার তালিকা প্রকাশ করেছে সম্প্রতি। ১৯২০-এর দশক থেকে শুরু হয়ে তালিকাটি শেষ হয়েছে ২০১০-এর দশকে এসে। প্রতি দশক থেকে ১০টি করে মোট ১০০টি সিনেমাকে বেছে নেওয়া হয়েছে। এ তালিকায় একমাত্র ভারতীয় ও বাংলা
১৯২১ সালের এই দিনে, মানে ২ মে জন্ম সত্যজিৎ রায়ের। চলচ্চিত্র নির্মাতা, লেখক, চিত্রনাট্যকার, শিল্প নির্দেশক, সংগীত পরিচালক কত পরিচয় তাঁর। তবে সত্যজিতের নাম মাথায় এলে রহস্য কাহিনিপ্রেমীদের প্রথমেই যে কথাটি মনে পড়ে যায় তা হলো তিনি না থাকলে ফেলুদার জন্মই হতো না। তাই সত্যজিতের জন্মদিনে আবারও লিখতে বসে গেল
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ প্রসঙ্গে সত্যজিৎ রায় অস্বাভাবিক নীরব ছিলেন। তাঁর কোনো কথায় কিংবা কাজে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিশেষ স্থান পায়নি। এই নীরবতা কৌতূহলোদ্দীপক বিধায় তা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা আছে।
সত্যজিৎ রায় তাঁর গোয়েন্দা ফেলুদার চরিত্রে বেছে নিয়েছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে। এরপর সত্যজিৎপুত্র সন্দীপ রায় যখন ফেলুদা সিরিজ করা শুরু করলেন টেলিভিশনে, তখন তিনি এই চরিত্রের জন্য পছন্দ করলেন সব্যসাচী চক্রবর্তীকে।